গুলশান, ঢাকা
নিতান্তই নিরীহ একটা ভোর। এই ভোরে
কাকের ডাকাডাকির কোনো ব্যাপার নেই।
রিকশা-সাইকেলের টুংটাং আর
সিএনজির শক্তিতে বাজিয়ে চলা হুইসেল
এখানে ভোর নিয়ে আসে। অদৃশ্য তুমি
আর তোমার হলুদ মুখটার অনুপস্থিতিই
এই ভোরকে নিরীহ বানিয়ে ছাড়ে।
এখানে ঘুম ভাঙে পিঠ ব্যথা করে দেওয়া
অলসতায়। এখানে জীবন খুব বেশি মানে বহন
করতে পারে না; গণকযন্ত্র ও মুঠোফোনের
এলসিডি পর্দাই এখানে জীবন দীর্ঘ
হওয়ার উপাদান। এখানে, এই শহরে ভোর ও
ঘুম ভাঙার উৎসব একসাথে হয় না।
কখনো ভোর হওয়ার পর ঘুম ভাঙে, কখনো
ঘুম ভাঙার পর ফু্টো হয়ে যাওয়া প্যারাসুটে
চড়ে স্লো মোশনে নেমে আসে ভোর...
নিতান্তই নিরীহ একটা ভোর। এই ভোরে
কাকের ডাকাডাকির কোনো ব্যাপার নেই।
রিকশা-সাইকেলের টুংটাং আর
সিএনজির শক্তিতে বাজিয়ে চলা হুইসেল
এখানে ভোর নিয়ে আসে। অদৃশ্য তুমি
আর তোমার হলুদ মুখটার অনুপস্থিতিই
এই ভোরকে নিরীহ বানিয়ে ছাড়ে।
এখানে ঘুম ভাঙে পিঠ ব্যথা করে দেওয়া
অলসতায়। এখানে জীবন খুব বেশি মানে বহন
করতে পারে না; গণকযন্ত্র ও মুঠোফোনের
এলসিডি পর্দাই এখানে জীবন দীর্ঘ
হওয়ার উপাদান। এখানে, এই শহরে ভোর ও
ঘুম ভাঙার উৎসব একসাথে হয় না।
কখনো ভোর হওয়ার পর ঘুম ভাঙে, কখনো
ঘুম ভাঙার পর ফু্টো হয়ে যাওয়া প্যারাসুটে
চড়ে স্লো মোশনে নেমে আসে ভোর...
Comments
Post a Comment